সব মেটাভার্স সম্পর্কে
Today’s technology evolves at a breakneck speed, allowing for more rapid development and advancement and speeding up the rate of change. However, technological trends and developing technologies are not the only things that are changing. People are also changing their perspectives on what to expect from technologies. প্রযুক্তি শব্দটি শুনে শুনে মেটাভার্স comes to one’s mind.
আমি আপনাকে মেটাভার্সের সাথে পরিচয় করিয়ে দিই:
পদ "মেটাভার্স" প্রথম ব্যবহৃত হয় Neil Stevenson’s 1982 novel, Snow Crash. Stevenson’s metaverse was a virtual place where characters could go to escape a dreary totalitarian reality.
মেটা মানে তার পরেও এবং আয়াত বলে মহাবিশ্ব.
You’ve undoubtedly heard the rumours that the metaverse is about to alter your life. The metaverse, however, is a simple idea. It’s generally defined as online environments where individuals may interact, work, and play as avatars, and it’s a progression of the internet. Those places are shared and constantly accessible, unlike a Zoom call, they don’t vanish after you’ve done using them.
দ্য মেটাভার্স refers to a digital world where people will meet to work, play, and hang out. It is a concept for the next phase in the internet’s growth story. Some of those online places will be immersive 3D experiences that will need the use of special eyewear. Others will take place on a computer monitor.
খেলার জন্য অনেকগুলি থিম থাকবে তবে উত্স অনুসারে, একটি সাধারণ থিম হ'ল মেটাভার্স একটি ভার্চুয়াল ক্ষেত্র হবে যা আমাদের বাস্তব-জীবনের অস্তিত্বকে প্রতিফলিত করে। ডিজিটাল সম্প্রদায়, পার্ক এবং ক্লাবগুলি একটি একক ভার্চুয়াল জগতে বা বহু জুড়ে আবির্ভূত হবে। কিছু ব্যক্তি বিশ্বাস করেন যে একটি মেটাভার্স আছে যা প্রকৃত বিশ্বের পাশাপাশি বিদ্যমান এবং এতে বর্ধিত বাস্তবতা ওভারলে রয়েছে। বিনিয়োগকারীরা যেমন অ্যানিমোকা ব্র্যান্ড এবং অন্যান্য ইতিমধ্যেই মেটাভার্সে লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছে উচ্চভূমি, স্যান্ডবক্স, ডিসেন্ট্রাল্যান্ড, গালা, অ্যাক্সি, এবং ইনফিনিটি।
ধারণাটির জনপ্রিয়তা প্রদর্শন করে বার্বাডোস মেটাভার্সে একটি দূতাবাস স্থাপনে আগ্রহ দেখিয়েছে।
ওয়েব 3.0-এ মেটাভার্স ল্যান্ড হল ওয়েব 2.0 এবং ওয়েব 1.0-এর ডোমেন নামের URL-এর সমতুল্য৷ আপনি সেই জমিতে আজ যেমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন ঠিক তেমনই তৈরি করতে পারেন এবং এটি করার জন্য আপনাকে প্রথমে ডোমেন নামের URL (ভবিষ্যতে মেটাভার্স ল্যান্ড) প্রয়োজন।
ওয়েব 1.0 যখন ওয়েবসাইটগুলিতে শুধুমাত্র পাঠ্য ছিল (বর্তমানে এটির সেরা উদাহরণ হল বার্কশায়ার হ্যাথওয়ে ওয়েবসাইট)।
ওয়েব 2.0 was when we got photos and videos – For example, Websites like Instagram, Tumblr, YouTube, Vimeo, Pinterest, etc.
ওয়েব 3.0 যখন ওয়েবসাইটগুলি 3D হবে এবং কিছু এমনকি নিমজ্জিত 3D হবে৷ একটি মেটাভার্স ল্যান্ডের ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি ইউটিলিটি বা অন্য কোনো বাণিজ্যিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে যা ঘটলে তা স্পষ্ট হবে।
It’s become a catchphrase in gaming, Fashion, Media, non-fiction books, retail and almost every industry and will continue to do so in the future.
যেটা নিশ্চিত তা হল, টাকা থাকলেই বড় বড় করপোরেশনের মত আয় করতে হবে মাইক্রোসফট, অ্যাপল, কোয়ালকম, এনভিডিয়া, ভালভ, এপিক, এইচটিসি এবং অ্যাপল, অবশেষে মেটাভার্সে প্রবেশ করতে হবে। Microsoft, Meta, and other FAANG companies are all working on new methods to interact online. In the next years, you’ll hear a lot more about the metaverse.
You be the arbiter of Truth – The readers of মেটাভার্স স্ট্রিট জার্নাল